Name: Sujit Krishna Kundu [ Diploma in computer science and technology ]
Contact Address: engsujit@gmail.com
Mobile: +8801922030747
Web: TimeBD
Information: Splashily I like to work in Flash, Adobe Photoshop, Visual Basic 6. I have lot of experience in  Macromedia Flash and Website design
Facebook: engsujit

Friday, August 26, 2011

অনলাইনে ক্যারিয়ার

অনলাইনে ক্যারিয়ার

অনলাইনে আয় করা একটি স্বাধীন পেশা। এ পেশায় সফলতা পেতে প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়। আমরা অনলাইনে আয়ের সেরা ১৫ টি প্রন্থা বের করেছি। প্রন্থাগুলো বাংলাদেশীদের জন্য খুবই উপযোগী। তার মধ্যে ৩ টি প্রন্থা সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ্য। প্রফেশনালী কাজ করার জন্য এ তিনটি মাধ্যম বেশ চমৎকার। তার মধ্যে গুগল এডসেন্স পাবলিশার তথা ব্লগিং করে আয় করাই নতুনদের জন্য উপযোক্ত। নিচে বিস্তারিত দেখুন….

অনলাইনে ক্যারিয়ার গড়ার সেরা ৩ টি প্রন্থা-

১। গুগল এড পাবলিশার হিসেবে। ২। ফ্রিলেন্স ওয়ার্কার হিসেবে। ৩। গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে।

উপরের যে কোন একটি অথবা তিনটি প্রন্থায় দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে আপনি ঘরে বসে অনলাইনে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। যদিও অনলাইনে আয়ের হাজার হাজার প্রন্থা রয়েছে। তবুও উপরের তিনটি মাধ্যমই সেরা এবং সর্বাধিক জনপ্রিয় মাধ্যম। অন্যান্য প্রন্থাগুলোকে অবলম্বন করে অনলাইনে যতসামান্য আয় হতে পারে কিন্তু সেটাকে প্রফেশনালী আয়ের জন্য উপযুক্ত নয়। উপরের বর্ণিত প্রন্থাগুলোকে কাজে লাগিয়ে আয় করার জন্য প্রয়োজন সেসব বিষয়ে কাজ করার নিয়ম বা প্রদ্ধতিগুলো জানা এবং দক্ষতা অর্জন করা। কাজ শুধু জানলেই অনলাইনে আয় সম্ভব নয়। কাজ করার মাধ্যমে প্যাকটিক্যাল দক্ষতা অর্জন করাই হল সব থেকে বড় অর্জন।
এবার উপরের মাধ্যম তিনটি নিয়ে আলোচনা করছি…

১।গুগল এড পাবলিশার হিসেবেঃ-ব্লগিং করে আয় করা।

প্রথমেই বলছি, একজন দক্ষ ব্লগার মাসে ৩০০$-৭০০$ বা তারও উপরে আয় করতে পারে। তবে এক্ষেত্রে মাসে মাসে খরচও আছে। গুগলের এড পাবলিশার হিসেবে আয় করতে চাইলে আপনাকে প্রথমেই একটি নিজস্ব ওয়েব সাইট থাকতে হবে। সেটা নিজস্ব ডোমেন-হোষ্টিং কিনে করাই ভাল।তারপর আপনাকে সেই সাইটটি সুন্দর করে সাজাতে হবে। এজন্য আপনি প্রফেশনাল ডেবলাপারের সাহায্য নিতে পারেন। নিজে ডেপলাপিং কাজ শিখে কিংবা জানা থাকলেও শুরু করে দিতে পারেন। ভাল ভাল আরটিকোল জমা দিনে সাইটটি ভিজিটরদের জন্য উপযুক্ত করে তুলতে হবে। বাংলাদেশে অনেক কোম্পানী ডোমেন-হোষ্টিং সার্ভিস দিয়ে থাকে। তাদের কাছ থেকে আপনি ডোমেন-হোষ্টিং নিয়ে কাজ শুরু করতে পারেন। আবার ফ্রী ডোমেন-হোষ্টিং থেকেও কাজ শুরু করতে পারেন। তবে যারা অনলাইনে আয়কে প্রফেশনালী নিবেন তারা ফ্রী তে না থেকে নিজস্ব একটা সাইট ক্রয় করে তারপর কাজ শুরু করাই উত্তম। তারপর গুগল থেকে এড নিতে হবে। নতুনদের জন্য এটাও অবশ্য একটা জটিল কাজ। কিভাবে গুগলে এডের জন্য আবেদন করবেন তার সঠিক প্রদ্ধতি জানা না থাকায় তারা নানা সমস্যার সম্মুখিন হতে দেখা যায়। এগুলো জেনে নিলে কিংবা করে নিলেই কিন্তু অনলাইন থেকে আপনার আয় শুরু হয়ে যাবে না। প্রফেশনালী কাজ করার জন্য এ সব বিষয় ছাড়াও আরো কিছু দক্ষতা আপনার থাকা জরুরী। প্রফেশনালী আয় করার জন্য মাসে ৩০$-১০০$ হলে তো আর চলবে না। একজন প্রফেশনাল ফ্রিলেন্সারের জন্য মাসে কমপক্ষে ৩০০$ এর উপরে আয় হওয়া চাই। সে জন্য আপনার সাইটে ভিজিটর বাড়াতে হবে। এডে ক্লিক বাড়াতে হবে। একটি জিনিস আমি স্পষ্ট বলে দিচ্ছি, আপনি একটি সাইট ডেবলাপ করলেন আর তাতে গুগলের এড ইউজ করলেন আর তাতেই মাসে মাসে আপনার একাউন্টে শত শত ডলার জমা পড়বে এমন স্বপ্ন দেখবেন না। যারা এরকম স্বপ্ন দেখায় তারা হয়ত প্রত্যারক নয়ত ব্লগার হিসেবে আয়ের কোন কিছুই তারা জানে না। তাই ভিজিটর পাওয়ার জন্য এবং এডে ক্লিক বাড়ানোর জন্য সব রকমের প্রদ্ধতি আপনার জানা থাকতে হবে। সার্চ ইঞ্জিণ অপটিমাইজেশন সম্পর্কে ভাল জ্ঞান না থাকলে গুগলের এড ব্যবহার করেও মাসে ৩০$ এর উপর আয় করতে আপনার বেশ বেগ পেতে হবে। তাই যারা প্রফেশনালী গুগলের এড পাবলিশ করার মাধ্যমে আয় করতে চান তারা উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে ভাল ভাবে জেনে নিবেন। এজন্য আপনাকে প্রথমেই একটা ওয়েব সাইট ডেবলাপ করার নিয়মগুলো জানতে হবে। তবে প্রফেশনাল কোন ডেবলাপরকে দিয়ে আপনি অল্প সময়েই সামান্য কিছু টাকার বিনিময়ে একটি সাইট রেডী করে নিতে পারেন। সাইট যেহেতু একটি হলেই হবে এবং তার মান ভাল হওয়া জরুরী তাই প্রফেশনাল ডেবলারদের দিয়ে একটি সাইট তৈরি করে নেয়াই ভাল। তবে সার্চ ইঞ্জিণ অপটিমাইজেশন কাজটা নিজেই শিখে নেয়ার চেষ্টা করবেন। সব কাজ প্রফেশনাল ওয়ার্কারদের দিয়ে না করে কিছু কাজ নিজে করাই ভাল। প্রফেশনাল কাজগুলোতে একদিকে যেমন ভালমানের হয়ে থাকে অন্যদিকে তা সৃজনশীল নাও হতে পারে। তাই নিজে কাজ শিখে ধীরে ধীরে সময় নিয়ে ব্লগিং শুরু করলে কাজের মধ্যে যে প্রেম থাকে তা প্রফেশনাল কাজের ক্ষেত্রে থাকে না। এক্ষেত্রে সময় একটু বেশী লাগলেও সুদূরপ্রসারী ভাল ফলাফল পাওয়া যায়। যারা তড়িৎ ব্লগিং করে আয় শুরু করতে চান তারা এড সহ রেডী ওয়েব সাইট ক্রয় করার মাধ্যমে আয় শুরু করতে পারেন। আবার ব্লগে ভিজিটর বাড়ানোর জন্য লিংক বিল্ডিংয়ের কাজটিও প্রফেশনাল কাউকে দিয়ে করিয়ে নিতে পারেন। এক্ষেত্রে প্রথমে আপনার ৪০০০- ১৫০০০ টাকা খরচ হতে পারে। তবে পরবর্তিতে খরচ কমে যাবে। বছর শেষে শুধু সাইটের ডোমেন ও হোষ্টিং নতুন করে রেজিষ্টেশন করতে হবে। তখন আপনার খরচ ২০০০-২৫০০ টাকার মধ্যেই শেষ হয়ে যাবে এবং বছর শেষে প্রতিবারই একবার ডোমেন-হোষ্টিং রিনিউ করে নিতে হবে। তাছাড়া ২/১ মাস পরপর লিংক বিল্ডিয়ের কাজটি নতুন করে করাই ভাল, তথা বুদ্ধিমানের কাজ হবে । এতে আপনার সাইটে ভিজিটর বেড়ে যাবে এবং আয়ও বৃদ্ধি পাবে। লিংক বিল্ডিংয়ের কাজটি আপনি ৫০০-২০০০ টাকার মধ্যেই করিয়ে নিতে পারেন। গুগলের এড পাবলিশ করে আয় তথা ব্লগিং করে আয় করার জন্য করণীয় সকল প্রফেশনাল কাজ আমাদের মাধ্যমেই আপনি করিয়ে নিতে পারেন। তাছাড়া কাজ শেখার জন্যও আমাদের সহযোগীতা নিতে পারেন। এড সহ রেডি ওয়েব সাইট আমরাও ৫৫০০-১২০০০ টাকার মধ্যে করে দিচ্ছি। আমাদের কাছ থেকে এডসহ রেডী ওয়েব সাইট নিলে প্রথম মাসের লিংক বিল্ডিংয়ের কাজ ফ্রী করে দেয়া হয়। আপনার সাইটে ১০,০০০ এর উপরে ইউনিক ভিজিটরদের দ্বারা হিট করানো হবে। একজন ব্লগার মাসে ২০,০০০ টাকার উপরে আয় করতে পারে তবে তার পেছনে প্রতিমাসে কিছু খরচ করতেও হয়। এ সংক্রান্ত সকল পরামর্শের জন্য ব্লগার ওবায়দুল হকের সাথে কথা বলুন, ৮৮০১৭৩০৪২৬৫৭৯। OHOM গ্রুপের প্রতিষ্টাতা ওবায়দুল হকের ও গ্রুপের সদস্যদের প্রচুর সাইট অনলাইনে রয়েছে। যারা প্রফেশনালী ব্লগিংকে অনলাইনে আয়ের পথ হিসেবে বেচে নিয়েছেন। আর যারা ব্লগিং ও এডসেন্স জানেন তারা নিজেরাই কাজ শুরু করে দিতে পারেন। যে কোন প্রকারের সমস্যার জন্য আমার ফ্রী সহযোগীতা নিতে পারেন। মনে রাখবেন, আয় বাড়ানোর জন্য সার্চ ইঞ্জিণ সংক্রান্ত কাজগুলো জেনে নেয়া উত্তম। OHOM GROUP. ধন্যবাদ।

২। ফ্রিলেন্স ওয়ার্কার হিসেবেঃ

ফ্রিলেন্স ওয়ার্কার হিসেবে অনলাইনে কাজ। অনলাইনে প্রচুর কাজ পাওয়া যায়। মার্কেটপ্লেসগুলোতে বিড করে অথবা কোন প্রকার বিড করা ছাড়াও আপনি আয় করতে পারেন। অনলাইনে প্রচুর সাইট আছে যেখানে আপনি প্রফেশনালী এই কাছ শুরু করতে পারেন। ডাটা এন্ট্রি, ক্যাপচা এন্ট্রি, এম.এস ওয়ার্ড, এক্সেল ইত্যাদির কাজ জানা থাকলেও আপনি মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ শুরু করতে পারেন। তবে নতুনদের এক্ষেত্রে আয় করে সফলতা পেতে একটু সময় লাগতে পারে। কাজ শেখার পর দক্ষ হতে একটু সময় লাগে এবং কাজ পেতে অনেক সাইট ঘাটাঘাটি করতে হয়। কাজ খুজে নিতে হয়। তবে যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা কম তারা এই মাধ্যমটির সাহায্যে অনলাইনে আয়ে পা দিতে পারেন।

৩। গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবেঃ

গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে আয় করতে চাইলে গ্রাফিক্স ডিজাইনিং কাজে আপনাকে পারদর্শী হতে হবে। ভাল মানের প্রতিষ্টান থেকে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনিংয়ের কাজ শিখে নিয়ে প্যাকটিক্যালী কাজ শুরু করে দিতে পারেন। গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে ভালই আয় করা সম্ভব। আপনি যদি ভাল মানের একজন ডিজাইনার হতে পারেন তবে একটি ডিজাইন থেকে আপনি ২৫০$-২০০০$ ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারেন। তবে এক্ষেত্রেও সফলতা পেতে নতুনদের একটু বেগ পেতে দেখা যায়। কাজ শিখে পুরোপুরি সফলতা পেতে ১ বছর থেকে দেড় বছর পর্যন্ত লেগে যেতে পারে। ডিজাইনিং কাজে আপনি কতটা দক্ষ হতে পেরেছেন তার উপর বিষয়টি নির্ভর করছে। ক্রীয়েটিব মানের একটি ডিজাইনের একদিকে যেমন প্রচুর মূল্য অন্যদিকে নিজের ডিজাইনটি ক্রীয়েটিভ করার জন্য প্রচুর কাজ করতে হয়।
আপনি কি ‘অনলাইনে আয়’ করার উপর প্রশিক্ষণ নিতে চান? OHOM গ্রুপ আপনাদের অনলাইনেই প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। ধন্যবাদ।

গ্রাফিক্স নক্সাকারীর আদিঅন্ত

অনলাইনে আয় করা নিয়ে কিছু কথা

প্রায় সবাই আয় করতে চান।না চাওয়ার তো কোন কারণ নেই।টাকা ইনকাম কে না করতে চায়? আর সে টাকা যদি ঘরে বসে আমাদের প্রিয় কম্পিউটার ব্যাবহার করার মাধ্যমে আসে তাহলে তো কোন কথা নেই।কিন্তু একটা জিনিস আমি খুব গভীর ভাবে লক্ষ্য করেছি , আমরা টাকা আয় করতে চাই সত্য কিন্তু সে অনুযায়ী শ্রম ও স্বাধনা করতে চাই না।আমরা ভাবি নেটের সামনে বসে থাকলেই টাকা আসবে।কিছুদিন পর যখন আমাদের ধারণা ভুল প্রমানিত হয় তখন আমরা কিছু একটা করার জন্য আরো ব্যাস্ত হয়ে উঠি।এর ওর কাছে ইমেল করে এটা সেটা জানতে চাই।একসময় নিজেদের সান্তনা দেয়ার চেষ্টা করি।আমি খুব কাছ থেকে এসব লক্ষ্য করেছি।আমার নিজের ক্ষেত্রে সত্য কথা হল দেড় বছর পর ভাল একটা অবস্হান তৈরি করেছি।আমার কাছে এই সময়টা সামান্যই।কেননা, সঠিক সময় আমি সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছি।কাজের পেছনে না ছুটে ফটোশপ, ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিক্স ডিজাইন ইত্যাদি কাজ শিখে নিজেকে কাজের যোগ্য করে নিয়েছি।আপনাদেরও তাই করা উচিত।অনেক ব্লগে আমি দেখেছি শুধু বলা হয় ঘরে বসে ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে আয় করূন।কিন্তু আয় করতে যে দক্ষতার প্রয়োজন আছে তা আমরা সাধারন মানুষের কাছে তুলে ধরি না।অনেকে সর্টকাট ইনকাম করতে গিয়ে বেচে নেন ভুয়া কাজ।প্রতি ক্লিকে হাজার হাজার ডলার আয়ের অফার দেন।আমাদের লোভী মনকে আমরা সত্য আর বাস্তবতা বুঝতে দেই না।আবারো ভুল করি।দৃতীয় বার ভুলে আমাদের অনেকেরই ইনকাম করার সখ শেষ হয়ে যায়।কিন্তু সঠিক গাইড লাইন ফলো করে আগালে ইন্টারনেট থেকে আয় করার মাধ্যমে একদিকে যেমন নিজেকে সচ্ছ্বল করে নিতে পারি অন্যদিকে দেশকে সমৃদ্ধ করতে পারি।আমাদের পাশ্ববর্তী দেশগুলো অনেক এগিয়ে গেলেও দেরীতে হলেও আমরা এখন আগের তুলনায় অধিক সতর্ক।আমার কথা হল, আয় করার আগে আমরা নিজেদের কোনটা কাজে নিশ্চত করে নেই যে, অনত্যত ওই একটা কাজ আমরা ভাল করে জানি।যাই হোক ইন্টারনেট থেকে সত্যিকারের সফলতা পেতে ওয়েব ডিজাইন, গ্রফ্রিক্স ডিজাইন, ডাটা প্রসেসিং ইত্যাদি কাজগুলোর কোন একটাতে দক্ষ হতেই হবে, এর কোন বিকল্প নেই।এসব কাজ করতে হলে কয়েকটা সফ্টওয়্যারের উপর থাকতে হবে ভাল দক্ষতা।যেমন, ডিজাইনিং কাজে দক্ষতার জন্য ফটোশপ, ইলাসটেটর ইত্যাদি সফ্টওয়্যারে জানা থাকতে হবে, ডাটা প্রসেসিং কাজের জন্য এম.এস.ওয়ার্ড, একসেল ইত্যাদি।আর সব থেকে দামী কাজগুলো রয়েছে ওয়েব ডিজাইন ও ডেবলাপমেন্ট কাজগুলোতে, এর জন্য ডিমওয়েবার সহ আরো প্রচুর সফ্টওয়্যারে জানা থাকতে হবে।তা না হলে অন্য উপায় গুলো ব্যবহার করে সর্টকাট ইনকাম করতে গিয়ে পরে পস্ততে হবে।

গ্রাফিক্স ডিজাইনার ছাড়া অনলাইনে ক্যারিয়ার গড়া অসম্ভব

অনলাইনে আয় করার আছে হাজার পথ-আমি নিজেই শতাধিক পন্থা নোট করেছি।আজ শুধু ডিজাইনিং নিয়ে কিছু বলব।

গ্রাফিক্স desigener বা নকশাকারী:

যদি আপনি একটি গ্রাফিক নকশাকারী হন তবে অনলাইনেই আছে আপনার কেরিয়ার গড়ার ৯৯% সম্ভাবনা।প্যাকটিকেল লাইফে এর ভ্যালু আলোচনা করার প্রয়োজন দেখী না।সাধারন মানের একটি চাকরীর তুলনায় এটি আপনার জন্য আরো লাভজনক।এর জন্য প্রতিভার প্রয়োজন অবশ্যই আছে।আর আপনার যদি সে প্রতিভা থাকে তবে আপনি (প্রতিভা সবারই আছে,প্রয়োজন তার ব্যবহার।মায়ের পেট থেকে আপনি আমি প্রতিভা নিয়ে জন্ম নেই নি।) freelance গ্রাফিক নকশাকারী হিসেবে কাজ করার মধ্যে টাকা অনলাইন আয় করতে সক্ষম, এবং এই কাজের শুরূতে চাকরীর বাজারের মত ঘুষের কোন ব্যাপার নেই,নেই ব্যাবস্যা শুরূ করার মত বিশাল বাজেটের তাগিদ।

এই মাঠটি সুযোগ এবং সম্ভাব্যের অনেক কাছে।একটি গড়পড়তা নকশাকারীর $৫০০০ থেকে $২০০ একটি মাসের মধ্যে আয় করার ভাল সুযোগ রয়েছে। আপনি আপনার পূর্ণ সময় কাজে প্রস্থান করতে সক্ষম। যেহেতু এখানে অনেক উপায় রয়েছে এবং আমি পরিচিত উপায়গুলো নিয়ে আলোচনা করব,তাই আপনাকে স্হির করতে হবে আপনার উপযোগী মাধ্যমি।আমার আলোচিত ওয়েবসাইটের যেকোনটিতে আপনি কাজ করতে পারেন এবং একটি Freelance গ্রাফিক নকশাকারী হিসেবে আয় করতে পারেন।।

সম্ভাব্য দিক গুলি-

আপনার সৃজনশীলতা অনলাইন বিক্রি করুন।সৃজনকর ডিজিট্যাল শিল্প তৈরি করতে পারেন।T-Shirts,Logos,template,banner,icon,web design etc মাধ্যমগুলোতে আয় করার হাতছানি রয়েছে।আপনি একটি ওয়েব সাইট খুলে এগুলো সংরক্ষন করে রাখতে পারেন।বাটন এবং আইকনস্ তৈরি করে সাইটটির ভান্ডার পূন্য করূন।বিভিন্ন ধরনের ফন্ট ব্যবহার করতে পারেন।ফন্টে বিভিন্ন ধরনের ইফেক্ট দিয়ে তা দৃষ্টি নন্দন করে তুলুন।

T-Shirt, Mugs, Caps বিক্রি করেও আর্ন করতে পারেন।অনেকে ভাবেন আপনার ডিজাইন কে কিনবে?বিভিন্ন সাইট রয়েছে যারা ডিজাইন করে।আপনি ওয়েব সাইটে যে ডিজাইন প্রদর্শনের জন্য রাখবেন তা যদি কারো ভাল লেগে যায় এবং সে ওই ডিজাইনটি অন্য কোন সাইটে জমা দিতে আগ্রহী হয়ে উঠে তবে সেই কিনে নিবে।

আপনারা জানেন উন্নত দেশগুলো কাজের পারিশ্রমিক বেশী।তাই তারা তাদের কাজ অল্প মূল্যে পাওয়ার জন্য আমাদের মত দেশগুলোর সাধারণ মানুষকে অফার করে।আপনার ডিজাইন কে কিনবে কেন কিনবে তা নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন।

আর্নিংয়ের সাইট সমূহ-

ক.T-Shirt, Mugs, Caps ইত্যাদি বিক্রয় করার ওয়েব সাইট।

১. Cafepress ডট com-এটি পরিক্ষিত সাইট।চেকের মাধ্যমে বিশ্বের যেকোন প্রান্তে টাকা আনা যাবে।ফ্রি সাইন আপ ও ডিজাইন জমা দিতে পারবেন।আপনার ডিজাইন আজই বিক্রয় করূন।

২.Zazzle ডট com-Cafepress এর মত Zazzle ডট com থেকে আয় করতে পারেন।এটিও Cafepress সাইটটির মত সুবিধা দেয়।পেমেন্ট আনার জন্য পেপাল থেকে শুরূ করে চেক ও দেয়া হয়।এই সাইটগুলো আমার প্রিয় সাইটগুলোর তালিকায় আছে।

খ.Logos, Websites(PSD), Business Cards, etc ইত্যাদি বিক্রয় করে আয় করা-

১.Themeforest ডট net-আপনি আপনার ওয়েবসাইট coded অথবা uncoded পিএসডি ভারসনে বিক্রয় করতে পারেন।বিভিন্ন ডিজাইন ফলো করে করে অঙ্কন করে তা জমা দিতে পারেন।আমি একবার ফলো করা একটা ডিজাইন জমা দেই এবং ভাগ্রক্রমে তা লেগে যায়।ওই ডিজাইন যতবার বিক্রয় হয় তার paid ৭০% পর্যন্ত পাই।

২.99Desings ডট com-প্রতিদিন শতশত কাজ জমা হচ্ছে।এখানে প্রতিটি কাজের contests হয়।আপনার কাজ যদি অন্য সবার থেকে উত্তম হয় তবে আপনি জিতে গেলেন।এখানে ছোট্র একটা কাজেরও অনেক ভেলু।মজার কথা হল,সবার কাজ উন্মুক্ত থাকায় নিজের কাজের মূল্যায়ন করা যায়।এই সাইটটির গ্যারিটি প্যাকেজ আমায় আকৃষ্ট করে।একজন একাধিক কাজ জমা দিতে পারেন।

গ.আপনার ডিজিট্যাল শিল্প বিক্রি করুন-

১.Deviantart ডট com-আপনার নির্ভুল শিল্প কর্মের মূল্য এখানে অনেক।শিল্পের জন্য আলোকচিত্রবিদ্যা কিন্তু ও উজ্জ্বলের সম্বন্ধে ধারনা জরূরী।

২.Dreamstime ডট com-উপরের সাইটির মত এই সাইটেরও যথেষ্ট ভেলু আছে।আপনারা ভিজিট করার মাধ্যমে জেনে নিবেন।কোন সমস্যা হলে আমায় জানাবেন।

ঘ.নিচে বেশ কিছু সাইটের ঠিকানা দেয়া হল।সাইটগুলো নির্ভরযোগ্য ও পরিক্ষিত।

১.FlashDen ডট নেট-ফ্ল্যাশ ফাইল বিক্রয় করার marketplace।বিক্রিত দামের অন্তত ৪০% থেকে ৭০% প্রদান করা হয়।

২.VideoHive ডট নেট- আপনার শেয়ার ভিডিও ফুটের মাপে দৈর্ঘ্য এবং গতি চিত্রছবি এই ওয়েব সাইটে বিক্রি করুন।

৩.ThemeForest ডট নেট-ওয়েব নকশা,টেমপ্লেটুন,ইত্যাদি জমা দিয়ে ৪০% পর্যন্ত আয় করূন।আমি নিজে এই সাইটে কাজ করছি।পিএসডি, xHtml/CSS, Joomla, শব্দ প্রেস, ইত্যাদি ৪এর জন্য সাইটটি বিখ্যাত।

৪.GraphicRiver ডট নেট-ভেক্টর চিত্র বিক্রি করুন, layered ফটোশপ ফাইল এবং আরও অনেক কিছু।এই সাইটে আমার অনেক কাজ প্রদর্শিত হয়ে আসছে।

৫। Shutterstock ডট com- আলোকচিত্রবিদ্যা এবং ভেক্টর চিত্রের জন্য আয় করা $ 25 প্রতি ডাউনলোড।

৬। MyFonts ডট com- বৃহত্তম ফন্ট সংগ্রহ অনলাইনের খন্ড হিসেবে আপনার ফন্ট বিক্রি করুন।

৭। WPThemeMarket ডট com-ডিজাইন সেল করা এবং WordPress থীম বিক্রি করা হয়।

৮। CMSMarket ডট com- Joomlaএর জন্য, বর্ধিতাংশ এবং আরও বেশি বিক্রি করুন টেমপ্লেটুন এবং WordPress (ড্রুপাল শীঘ্রই যোগ করা হবে)।

৯। GraphicLeftovers ডট com- লোগো, আইকনস্, অলংকরণ বিক্রি করুন, এই সাইটটির মধ্য দিয়ে এবং আরও বেশি টেমপ্লেটেন। গ্রাফিক Leftovers অনেক comparable স্থানের চেয়ে উচ্চতর royalties প্রদান করে।

১০। CoSwap ডট com- অন্যকিছু আপনির জন্য বদলাবদলি করা আপনার পরিকল্পনা করা অথবা কোড প্রয়োজন বোধ করে, অথবা আপনার কাজ outright বিক্রি করুন। মানুষের জন্য মনোরম আশ্চর্যকর যে তাদের নিজের ওয়েবসাইট নির্মাণ করতে চায়।

১১। VectorStock ডট com- ভেক্টর শেয়ার চিত্র বিক্রি করুন।

১২। CssTemplatesWeb ডট com- স্বল্প-মূল্যের, css-based ওয়েবসাইট টেমপ্লিট বিক্রি করুন।

১৩। Linotype ডট com- এই সাইটটি তাদের সংগ্রহে যোগ করতে নতুন ফন্ট নকশাকারী সক্রিয়ভাবে পেতে চেষ্টা করে।

১৪। iStockphoto ডট com- ফটো, অলংকরণ, ফ্ল্যাশ, ভিডিও বিক্রি করুন, এই quality-controlled সাইট ১৫এর মধ্য দিয়ে এবং আরও বেশিটি।

১৫.ITCFonts ডট com- এই সাইটটির মধ্য দিয়ে সম্পূর্ণ ফন্ট অক্ষর সেট বিক্রি করুন।

১৬। Cerizmo ডট com- আপনার নিজের customizable সংরক্ষণে ডিজিট্যাল দ্রব্যের যেকোন ধরন বিক্রি করুন এবং paid তাৎক্ষনিকভাবে পান।

১৭। cutcaster ডট com- শেয়ার ভিডিওের সঙ্গে বরাবর আপনার ডিজিট্যাল চিত্র এবং ভেক্টর চিত্রছবি, বিক্রি করুন।

১৮। CleverAndy ডট com- fully-functioning স্থান এবংএর দিকে আপনার পরিকল্পনা করা দেখেছিলেন বদলিয়েছিলেন তারপর মোট বিক্রী দামে কমিশন আয় করুন।

১৯।Templamatic ডট com- আপলোড করুন এবং আপনার নিজের ওয়েবসাইট টেমপ্লিট বিক্রি করুন।

২০। ThemeGalaxy ডট নেট- পুরস্কার WordPress থিম নকশাকারী যে তাদের দল যোগদান করতে নতুন প্রতিভার জন্য চিরন্তন খুজছে এই সাইট।

২১। WordPress-Designers ডট com- অন্য একটি পুরস্কার থীম সাইট যে সঙ্গে কাজ করতে lookout করূন নতুন ডিজাইন।

২২। StyleWP ডট com- selling ক্রয় করার জন্য একটি forum-based প্ল্যাটফর্ম, এবং বাণিজ্য WordPress থীম।

২৩। webmaster-talk ডট com- ওয়েবসাইট টেমপ্লিটের জন্য অন্য একটি forum-based marketplace।

২৪। DigitalPoint ডট com- বিক্রি করুন টেমপ্লেটুন।

২৫। CovantageTemplates ডট com- ওয়েবসাইট, ফ্ল্যাশ, লোগো এবং অন্যান্য টেমপ্লিট বিক্রি করুন।

২৬। crowdSPRING ডট com- অন্যান্য নকশাকারীর বিরুদ্ধে নকশা প্রকল্প, competingএর একটি বিভিন্নে বৈশিষ্ট্যে কাজ।

২৭। 99designs ডট com- নগদ পুরস্কার জয় করতে প্রকৃত প্রকল্পে অন্যান্য নকশাকারীর বিরুদ্ধে প্রতিযোগিতা।

২৮। Project4Hire.com ডট com- গ্রাফিক নকশা এবং ওয়েব নকশা সহ শ্রেণীবিভাগের একটি বিভিন্নে প্রকল্পে Bid।

২৯। DesignFirms ডট com- তালিকা আপনার নকশা সংস্থা এবং ক্লায়েন্ট প্রকল্প biddingএর জন্য আপনাকেতে আসেছে।

৩০। redbubble ডট com- অন্য একটি আর্টওয়ার্ক marketplace যেখানে আপনি দেওয়াল শিল্প, t-shirts, বর্ষপঞ্জি এবং অভ্যর্থনা তাস বিক্রি করতে পারে।

৩১। Minted ডট com- এই নিয়মিত contestতে পেশ করা পরিকল্পনা করাটি এবং নগদ পুরস্কার গ্রহন করুন।

৩২। Artbreak ডট com- চিত্র, ড্রয়িং বিক্রি করুন, বিশ্বের ওপর সমস্ত থেকে অন্যান্য শিল্পীর পাশাপাশি এবং আলোকচিত্রবিদ্যা।

৩৩। Threadless ডট com- পরিকল্পনা করা একটি t-shirt, ভোট দেয়ার জন্য এইটি দাখিল করুন, এবং যদি এইটি সর্বোত্তমের একটি ‘sয়, এইটি এবং sold দেখেছিলেন তৈরি করেছিলেন।

৩৪।Artist Rising ডট com- একটি আর্টওয়ার্ক marketplace যে আলোকচিত্রবিদ্যা এবং ডিজিট্যাল শিল্প অন্তর্ভুক্ত করে।

৩৫। imagekind ডট com- formats-framed, চিত্রপট, পোস্টার, অভ্যর্থনা তাস এবং আরও বেশির একটি বিভিন্নে আর্টওয়ার্ক বিক্রি করুন।

৩৬। Spreadshirt ডট com- বিক্রি করতে প্রথা t-shirts তৈরি করুন।

৩৭। Zooppa ডট com- ads তৈরি করুন এবং নগদ পুরস্কার জয় করতে অন্যান্য নকশাকারীর বিরুদ্ধে প্রতিযোগিতা করুন।

৩৮। LogoBash ডট com- একটি গ্রাহকের দ্বারা যেকোন লোগো আপনাকে নির্বাচিতের জন্য paid $১৮০ পান পরিকল্পনা করুন।

৩৯। pikistore ডট com- উপর আপনার নিজের অনলাইন t-shirt সংরক্ষণ নিযুক্ত করুন।

৪০। IVoteForArt ডট com- বিক্রীর জন্য আপনার আর্টওয়ার্ক উপর রাখেন এবং এইটি ে ভোট দিয়েছেন।

৪১। Zazzle ডট com- T-shirt, থলি এবং ইত্যাদি

৪২।Deviantart ডট com-এর জন্য আপনার নকশা বিক্রি করুন। Deviantart com- অংশ মাস্টার করতে crap থেকে সবকিছু প্রায় বিক্রি করতে পারে। শিল্পের দিকে বেশি।

৪৩। Dreamstime ডট com- আপনার ফটো ৭০% পর্যন্ত আপনাকে দেয়।

আরো জানতে অপেক্ষায় থাকুন,,

উপরের আলোচনা থেকে আপনারা নিশ্চয় ধারনা পেয়েছেন যে,ডিজাইনিং কাজ জানা থাকলে অনলাইনে আয় করার কত সুযোগ আছে?আমি আজ ডিজাইনিং সম্পর্কে সামান্য ধারনা দেব নিচের আলোচ্য অংশে।

***ডিজাইনিং শিখার অনেক সিডি বাজারে পাওয়া যায়।ভাল হয় যদি নামকরা কোন প্রতিষ্টানে শিখতে পারেন।আমরা নিজেরা সিডি সরবারহ করে থাকি। www.ohomgroup.weebly.com

নিচে ডিজাইনিং শেখার কিছু সফ্টওয়্যার নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

ইন্টারনেটে যারা আর্ন করতে চান তাদের জন্য এই টিউটরিয়ালটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি টিউটরিয়াল। আর যারা আর্ন করার প্রতি আগ্রহী না, তারাও এই টিউটরিয়ালটি অনুশীলন করে ফটোশপ নামক সফ্টওয়্যারটির প্রতি জেনে রাখতে পারেন। যে কোন সময় এর ব্যাবহার প্রয়োজন হতে পারে। এই সফ্টওয়্যারটি দিয়ে মূলতডিজাইনিং জাতীয় প্রয়োজনীয় কাজ গুলো করে নিতে পারেন, যদিও ডিজাইনিং কাজের জন্য আরো শক্তীশালী সফ্টওয়্যার পাওয়া যায়। তবে প্রফেশনাল লাইপ থেকে শুরূ করে সাধারন টুকটাক কাজে এই সফ্টওয়্যার সব থেকে বেশী ব্যবহার হয়ে আসছে।

এই সফ্টওয়্যার দিয়েই প্রায় সব ধরনের কাজ করে নেয়া যেতে পারে। তবে প্রফেশনাল কাজের জন্য ফটো ইমপেক্ট সহ আরো বেশ কিছু সফ্টওয়্যার বাজারে পাবেন । ওই সব সফ্টওয়্যারে রেডিমিট অনেক ইফেক্ট পাওয়া যায়, যার সাহায্যে সহজেই ডিজাইনিং এর কাজ করে নিতে পারেন।

তবে অল্ ইজ গল্ড বলে একটা কথা আছে। নতুন নতুন যত সফ্টওয়্যার আসুক না কেন, আপনি যদি এডবি ফটোশপ সর্ম্পকে না জানেন তবে বলতে হবে আপনি ডিজাইনিং এর কিছুই জানেন না। এই পোষ্টটিতে আমি মূলত ফটোশপের টুল সমূহ নিয়ে আলোচনা করবো। যার সাহায্যে আপনাদের ধারনা দেয়ার চেষ্টা করব কোন টুল দিয়ে কি কাজ হয়। প্রথমে আপনারা সফ্টওয়্যারটি বাজার থেকে সংগ্রহ করে নিবেন। আথবা কোথাও না পেলে আমাকে জানাতে পারেন। যাই হোক, আমরা আলোচনায় ফিরে আসি। ডউনলোড করে সফ্টওয়্যারটি ইন্সটল করে নিবেন। তারপর অপেন করলেই সফ্টওয়্যারটির মূল অংশে প্রবেশ করতে পারবেন। বিষয় গুলো এতটা ডিটেইল বলছি বলে কেউ বিরক্ত হবেন না। আমি মূলত নতুনদের জন্যই এই একটু বেশী বেশী বলছি। অপেন করার পর আপনি বিভিন্ন ধরনের টুলস দেখতে পাবেন। একদম উপরে পাবেন- File, Edit, Image, Layer, Select, Filter, View, Window, Help. আপনি যদি আপনার মূল ফিল্ডে কোন টুল্ না পান তবে তা উইনডো মেনুতে পাবেন। সেখানে ক্লিক করে আপনার প্রয়োজনীয় টুলস গুলো ফিল্ডে নিয়ে আসবেন। তাছাড়া নেটে বিভিন্ন ধরনের টুল পাওয়া যায়, সেগুলোও এড করতে পারেন। প্রথমে আপনারা উপরের মেইন মেনুর প্রথমে যে মেনুবার পাবেন তা হল পাইল মেনু। File মেনুতে ক্লিক করলে পাবেন New,Open etc. নিউ তে ক্লিক করলে যে ডায়লগ বক্স আসবে তাতে ইচ্ছা মত সাইজ নির্ধারন করে ওকে তে ক্লিক করলে যে ফাইল অপেন হবে সেটা হল ডিজাইন ফিল্ড। এই ফিল্ডেই আপনি আপনার ডিজাইনিং এর কাজ করবেন। আর বাকী টুলস গুলোর সাহায্যে আপনার ডিজাইনটিকে নানদনীয় রূপ দিতে পারবেন। এছাড়া অপেন মেনুর কাজ হল কম্পিউটার থেকে কোন ফাইল কে অপেন করার জন্য। নিচের বাম দিকে যে টুলবার দেখতে পাচ্ছেন তার এক একটি টুলের এক এক কাজ। Rectangular marquee tool এবং এই টুলের আন্ডারে নিচে যত টুল আছে সেগুলোর সাহায্যে আপনার ডিজাইনের কোন অংশকে কাটা অথবা সিলেক্ট করে ডিজাইনটিকে ভিন্ন ভিন্ন রূপ দিতে পারবেন। Ato select layer, এর সাহায্যে ডিজাইনের অংশ বিশেষ সিলেক্ট ও মোভ করতে পরবেন। লেসো টুলের সাহায্যে নিখুত ভাবে কোন অংশকে কাটতে পারবেন। কোন ছবির বিশেষ অংশ কেটে অন্য কোথাও সেট করতে পারবেন। নিচের দিকে টেষ্ট টুলের সাহায্যে ডিজাইন ফিল্ড লেখালেখী করতে পারবেন। এছাড়া Rectangle tool টুল সহ এর আন্ডারে নিচে যত টুল আছে এই টুলগুলো সব থেকে প্রয়োজনীয় টুল। এর সাহায্যে আপনি আপনার ডিজাইন ফিল্ডে আলাদা টুল ও টেবিল ড্র করে তাতে পার্ট পার্ট করে ডিজাইন করতে পারেন। এর একটু নিচে পামাপাশি অবস্থিত টূল দুটির সাহায্যে আপনার ডিজাইনের কালার সেট করে উপরের গ্রেডিয়ান টুলের সাহায্যে তা প্রয়োগ করতে পারেন। সব থেকে আলোচিত টুলটি পাবেন উপরের Layer>Layer style>Bleding options এর আন্ডারে। এতে যে ফোল্ডারটি অপেন হবে তার সাহায্যে আপনার ডিজাইটি ভিন্ন ভিন্ন রূপে রংয়ে সাজিয়ে নানদিত করতে পারবেন। সফ্টওয়্যারটি ইন্সটল করে একটু নাড়া চাড়া করলে নিজেরাই শিখে নিতে পারবেন। (নিচের ছবি দুটির অবস্থা দেখুন। সূর্য্যের আলো পড়ায় নষ্ট হয়ে যাওয়া ছবিটি কিভাবে ফটোশপের জাদুতে নতুন রূপ দেয়া হয়েছে।)

তবে ১০০% শেখার জন্য প্রয়োজন গ্রাফিক্স এর উপর ক্লাস করা। অথবা ভিডিও লেসন দেখা। কেননা, একটা জিনিস মুখে বলে শেখানো আর সরাসরি হাতে কলমে শেখানোর মধ্যে আছে বিশাল পার্থক্য। আগ্রহিরা আমার সাইটটি প্রতিদিন ভিজিট করতে পারেন। এই বিষয়গুলো নিয়ে ভিডিও লেসন তৈরি করা হচ্ছে যা আমার ওয়েব সাইটটির আন্ডারে পাবেন। ফটেশপের কমন টুলগুলো নিয়ে আলোচনা করা হল , এর বাইরে অধিক শিখতে হলে ভিডিও লেসন এর বিকল্প নেই। এবার আসুন ফটোশপের আন্ডারে কিছু প্রজেক্ট তৈরি নিয়ে আলোচনা করি।এর মাধ্যমে ফটোশপের বিভিন্ন টুল সম্বন্ধে ধারনা পাবেন(চলবে…),,,,

ডিজাইনিং শেখার জন্য যে 5টি সফ্টওয়্যার জানতেই হবে….

ক.এডবি ফটোশপ। খ.এডবি ইলাসটেটর। গ. ফটো ইমপেক্ট। ঘ. কোয়ার্ক এক্মপ্রেস। ঙ. এডবি ইনডিজাইন।

অনলাইন মার্কেটে ক্যারিয়ার গড়ুন দক্ষ ডিজাইনার হিসেবে

www.getafreelancer.com www.rentacoder.com www.getacoder.com www.odesk. com

বর্তমানে বাংলাদেশের তরুন প্রজস্মের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও আলোচিত বিষয় হচ্ছে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং ।আইটি সাইটে সব থেকে দীর্ঘ সময় ধরে আলোচিত ও সমালোচিত।সমালোচিত কারণ, অনেকেই এই পথে ধীর্ঘ সময় ব্যায় করে সঠিক গাইডের অভাবে ব্যার্থ।যদিও বিষয়টি আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে বহুদিন হতেই স্বীকৃত।অনেকেই বিষয়টি বিশ্বাস করতে চান না।না চাওয়ারই কথা। ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে বিলিয়ন ডলারের একটি আইটি বাজার।অনলাইনে ঘরে বসে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার আয় কে বা বিশ্বাস করবে???? উন্নত দেশগুলো কাজের মূল্য কমানোর জন্য আউটসোর্সিং করে থাকে।আর আমাদের মত দেশে তার মান অনেক বেশী।সেজন্যই অনলাইনে এত টাকা কারো কাছে হাস খেলা কারো কাছে চৈত্রের….
ফ্রিল্যান্সিং কাজের মধ্যে রয়েছে, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, এনিমেশন, ভিডিও এডিটিং, প্রোগ্রামিং এমনকি ডাটা এন্ট্রির মত সাধারণ কাজ।আমাদের পাশ্ববর্তী দেশ ভারত ও পাকিস্থান বিষয়টি ভালভাবেই কাজে লাগিয়েছে।তাদের একজন ছাত্র তার পড়াশোনার পাশাপাশি, একজন চাকুরিজীবি তার চাকুরির পাশাপাশি, এমনকি একজন গৃহিনীও ফ্রিল্যান্সিং করে প্রচুর বৈদিশিক মুদ্রা উপার্জন করছে।আমাদের বাংলাদেশেও অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে প্রচুর উপার্জন করছে।তবে অনেকেই বা কোন কোন ক্ষেত্রে অধিকাংশের আজো অজানা।আয়ের দিক থেকে এসব কাজ কোন অংশে কম নয়।উদাহরণ স্বরুপ, একটি সাধারণ মানের ওয়েব ডিজাইনের কাজের পারিশ্রমিক ২০০ হতে ১০০০ ডলার বা তদূর্ধে হয়।প্রতি মূহুর্তেই নতুন নতুন কাজ আসছে।এক অসীম সম্ভাবনাময় কাজে আমাদের বাংলাদেশের তরুন প্রজন্ম এগিয়ে আসলে অদূর ভবিষ্যতে ফ্রিল্যান্সিং হতে পারে গার্মেন্টস শিল্পের বিকল্প, বৈদেশিক মূদ্রা অর্জনের প্রধান বা অন্যতম হাতিয়ার।অনেক দিক থেকেই বাংলাদেশ ফ্রিল্যান্সিং এ সুবিধা করতে সক্ষম।বিশেষত, তুলনামূলক কম খরচে আমরা কাজ করে দিতে পারব।প্রয়োজন শুধু, কম্পিউটারের বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় দক্ষতা ও সিরিয়াস হওয়া।
ফ্রিল্যান্সিং সার্ভিস দেয়ার জন্য অনেক নির্ভরযোগ্য সাইট রয়েছে।যাদেরকে ফ্রিল্যান্সিং-মার্কেটপ্লেস বলা হয়।এসব সাইট নিয়ে আমি বিভিন্ন স্থানে পোষ্ট করেছি।আজ আরো সামান্য ধারণা দিচ্ছি।এসব সাইটে যারা কাজ জমা দেয়, তাদেরকে বলা হয় বায়ার এবং যারা কাজটি করে দেয় তাদেরকে বলে Freelancer বা coder. একটি কাজের জন্য অনেক ফ্রিল্যান্সার bid বা আবেদন করে। কাজটি কে কত ডলারে করতে পারবে তা উল্লেখ করে।যেসব কাজে পূর্বে তৈরিকৃত sample দেখানো সম্ভব সেসব sample যুক্ত করে ক্লায়েন্টকে দেখানোর জন্য। এদের মধ্যে হতে ক্লায়েন্ট একজনকে নির্বাচিত করেন।সাধারণত পূর্ব কাজের অভিজ্ঞতা, টাকার পরিমাণ, পূর্ববর্তী কাজের sample কাজ পেতে সাহায্য করে।তবে কাজ পেতে টাকার পরিমাণ কম দিলেই হবে এমন ধারণা সত্য না: কেননা, ডিজাইনিং কাজে টাকার পরিমাণের থেকে অভিজ্ঞতা বেশী দেখা হয়।
ক্লায়েন্ট কাউকে কাজ দেওয়ার পরে কাজের সম্পূর্ণ টাকা সাইটে জমা দিয়ে দেন।ফলে কাজ শেষে উক্ত কাজের টাকা পাওয়ার ১০০% নিশ্চয়তা থাকে।একটি কাজ পেলে একজন ফ্রিল্যান্সারকে উক্ত কাজের জন্য ১০% হতে ১৫% পর্যন্ত কমিশন সাইটকে দিতে হয়।এসব সাইটে ছোট ছোট কাজ যেমন, ডাটা এন্ট্রি, লোগো ডিজাইন, ক্যাপচা এন্ট্রি ইত্যাদি কাজ পাওয়া খুবই সহজ।নুতন ফ্রিল্যান্সাররা এসব ছোট কাজ করে বায়ার কর্তৃক দেয়া রেটিং বাড়াতে পারেন, যা পরবর্তীতে বড় কাজ পেতে খুবই সহায়ক হয়।
নিম্নে কতিপয় নিভর্রযোগ্য ফ্রিল্যান্সিং সাইটের ঠিকানা প্রদত্ত হল-

www.getafreelancer.com
www.rentacoder.com
www.getacoder.com
www.odesk. com

ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলি বিভিন্ন পদ্ধতিতে payment করে থাকে, যেমন-Money bookers, Western unioun, pioneer debt card, Bank wire transfer ইত্যাদি.

এনভাটো মার্কেট প্লেস থেকে টাকা আয় করূন-

অনলাইনে সত্যিকারের ইনকাম করতে চাইলে, অনলাইন মার্কেট প্লেসগুলোকেই উপযুক্ত মাধ্যম হিসেবেই বেচে নেওয়া উচিত।কারণ, অন্যান্য মাধ্যমগুলো গুলোতে আয়ের নিশ্চত গ্যারান্টি দেয়া যায় না।(তবে গুগল এডসেন্সের কথা আলাদা।এবিষয়ে দীর্ঘ আলোচনা করা হবে।) অন্যান্য মাধ্যম গুলোতে আয়ের জন্য কাজ করেও টাকা পাওয়ার বিষয়ে নেই কোন নিশ্চয়তা।তবে আমি যে মার্কেট প্লেস তুলে ধরছি, সেগুলোতে কাজ করে টাকা পাওয়ার রয়েছে নিশ্চত গ্যারান্টি।বিশ্বব্যাপী আলোচিত ও স্বীকৃত এইসব সাইটে কাজ করে প্রতারিত হওয়ার কোন ভয় নেই।আর কেমল মাত্র এখানেই আছে আপনার যোগ্যতা অনুসারে আনলিমিটেড আয়ের সুযোগ।এক্ষেত্রে গুগল এডসেন্সকেও হার মানায়।কেননা, ভিজিটর কমে গেলে এডসেন্সে আয় কমে যায় যদিও এডসেন্সের মত মজা আর কেথাও আপনি পাবেন না।মার্কেট প্লেস গুলোতে আয়ের এরকম কোন লিমিটেশন না থাকায় এতবেশী জনপ্রিয়।।আপনার যোগ্যতা অনুসারে এখানে আছে মাসে হাজার হাজার ডলার আয়ের সুযোগ।অনলাইনে আয়ের উপর বিশাল বিশাল বাজেট নিয়েই মূলত গড়ে উঠেছে এসব মার্কেট এবং প্রতিনিয়ত এরকম অনেক মার্কেট আসছে।আমার এই সাইটে স্বীকৃত ও জনপ্রিয় সাইটগুলো নিয়েই আলোচনা করব, যেন টাকা আয়ের ব্যাপারে আপনারা অভার শিয়র থাকতে পারেন।আমি আজ এনভাটো গ্রুপের মার্কেট গুলো তুলে ধরছি।নিচে সাইটগুলোর এড্রেস দেয়া হল।নিচের সাইট গুলোর মধ্যে যেকোন একটিতে সাইন আপ করলে বাকী সাইটগুলোতেও কাজ করতে পারবেন।তবে আমি সাজেষ্ট করব নতুনরা আলাদা আলাদা ইমেল আইডি ব্যাবহার করে আলাদা আলাদা ভাবেই সাইন আপ করে নিবেন।এতে নতুনরা কাজ করতে সুবিধা হবে।আর প্রতিটি সাইডের আইডি ও পাসওয়ার্ড আলাদা নোট খাতায় লিখে রাখবেন।আমার এই ওয়েব সাইটে এনভাটো গ্রুফের মধ্যে শুধুমাত্র থীম ফরেষ্ট ডট নেট নিয়ে আলোচনা করব।নিচের আইডি গুলোর মধ্যে থীম ফরেষ্ট সাইটে সাইন আপ করূন।বাকী সাইটগুলো আপনারা দেখে নিবেন।থীম ফরেষ্ট সাইটটি থেকে কিভাবে আয় করা যায় তা আলোচনা করছি।

1.3docean.
2. activeden .
3.audiojungle.
4. codecanyon .
5. graphicriver .
6. videohive .
7.
themeforest.

একজন ডিজাইনার অনলাইনে কেমন সুযোগ সুবিধা পাচ্ছেন তা সাধারণ ভিজিটরদের সামনে তুলে ধরাই এই আরটিকোলটির মূল লক্ষ্য।মূলত একজন ডিজাইনার অনলাইনেও ক্যারিয়ার গড়ার ভিন্ন মুখী সুযোগ পাচ্ছেন।একজন ভাল মানের গ্রাফিক্স ডিজাইনারের ব্যাপক চাহিদা অনলাইনে রয়েছে।’অনলাইনে আয়’ শব্দটির সঙ্গে যারা পরিচিত এবং যারা দীর্ঘদিন যাবত এই সেক্টরে কাজ করছেন তারা সবাই জানেন, অনলাইনে আয় খুব সহজ কোন কাজ নয়।আমার এই কথাটির সঙ্গে সবাই একমত হবেন যে,’অনলাইনে আয়’ কথাটি সত্য হলেও বিভিন্ন প্রতিকূল কারণে বাংলাদেশীরা অনলাইন ফ্রিনেন্সিংয়ে ভাল অবস্থানে নেই।এর অনেকগুলো কারণের মধ্যে অন্যতম একটি কারণ হল,আমরা কোন একটি কাজে ভাল দক্ষতা অর্জন না করে অনলাইনে আয়ের সবগুলো ওয়ে একসাথে ইউজ করে ব্যার্থ হচ্ছি।অনলাইন ফ্রিনেন্সিংয়ের যে কোন একটি ওয়েতে দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে সেই কাজে লেগে থাকলে সফলতা পেতে খুব
দেরী হয় না।যারা অনেকগুলো ওয়েতে কাজ করেন,তারা আসলে সকল কাজের কাজীদের মতো সফলতা পান না।আর পেলেও অনেক দেরীতে পান।তাই আমি বলব,অনলাইন ফ্রিনেন্সিংয়ের
জন্য ‘গ্রাফিক্স ডিজাইনিং’কে বেঁচে নেয়াই সব থেকে বেশী যুক্তিযুক্ত
হবে।যেকোন বাংলাদেশীর জন্য এই ওয়েটি অত্যাধিক উপযুক্ত হবে বলে আমি মনে করি।একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে নয়,অনলাইনে আমার দীর্ঘদিনের অভিঙ্গতার আলোকে বলব,কাজ পাওয়ার জন্য বাংলাদেশীদের এর থেকে বেশী উপযুক্ত অন্য কোন
মাধ্যম হতে পারে না।ক্যারিয়ার গড়তে গ্রাফিক্স ডিজাইনই সেরা সম্ভাবনা।আমার এই উক্তির পক্ষে কয়েকটি যুক্তি আপনাদের সামনে তুলে ধরছি…
১।অনলাইন ফ্রিনেন্সিংয়ে কাজ পাওয়ার প্রথম এবং অন্যতম শর্ত হল-আপনার
পূর্ববর্তী কাজের নমুনা সাবমিট করা।গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা তাদের পূর্ববর্তী
কাজের নমুনা এখানে সাবমিট করার মাধ্যমে কাজ করতে পারার সুযোগ পাচ্ছেন।মোট কথা,আপনি যে কাজ জানেন তা প্রদর্শন করার একটি সুযোগ এখানে আছে।
২।গ্রাফিক্স ডিজাইনিংয়ে বড় বড় প্রযেক্টের (৭-৯০ দিন) কাজ পাওয়া যায়।
৩।বেশ বড় বাজেটের (১০-৩০০০ ডলার) কাজ পাওয়া যায়।
৪।সৃজনশীল কাজ হওয়ায় বিরক্তিকর মনে হয় না।
৫।ডিজাইন জমা দিয়ে আয়ের সৃযোগ আছে।
৬।প্রতিযোগীতায় অংশ নিয়ে কাজ করার সুযোগ পাওয়া যায়।এতে প্রফেশনাল ডিজাইনার হওয়ার সুযোগ বেশী।
৭।এটি এমন এক শিক্ষা যা জীবনের কোন কোন সময়ে কাজে আসার সম্ভাবনা বেশী।
৮।অফলাইনে কাজ করা যায় ফলে ধীরে ধীরে বেষ্ট ডিজাইনটি জমা দেয়া সম্ভব হয়।অনলাইনের অন্যন্য কাজ সাধারণত অনলাইনেই সম্পন্ন করতে হয়।
৯।ছোট খাট ভুল ত্রুটি সংশোধন করে বায়ারের কাছে বার বার কাজ জমা দেয়ার সুযোগ থাকে।
এখানে হাতে গুনা কয়েকটি সম্ভাবনা তুলে ধরা হয়েছে..।এর বাইরেও গ্রাফিক্স ডিজাইনারের আরো অনেক সুযোগ সুবিধা রয়েছে।
যাই হোক,আলোচনার এই পর্যায়ে চলুন দেখি কোন কোন সাইটে গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের
জন্য কাজের সুযোগ আছে।
১।www.odesk.com
২।www.freelancer.com
৩।www.vworker.com
৪।www.getacoder.com
৫।www.graphicleftover’s.com
৬।www.zazzle.com
৭।www.99designs.com
৮।www.cofepress.com
৯।www.themeforest.net
১০।www.allgraphicdesign.com/jobs.html
১১.www.allfreelance.com

এছাড়াও আরো কিছু সাইট রয়েছে যেগুলোতে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার আয় করতে পারেন।তবে আমি মনে করি,একজন প্রফেশনাল ডিজাইনারদের জন্য এই সাইটগুলোই যতেষ্ট।

আরো কিছু সাইট নিয়ে পোষ্টের শুরুতেই আলোচনা করেছি।

এটি এমন একটি সাইট যারা ফ্রি ডোমেইন সার্ভিস দিয়ে থাকে। সেই সাথে অন্য আরেকজনকে রেফার করার মাধ্যমে এ থেকে আপনি আয়ও করতে পারবেন। প্রথমে নিচের লিংকে ক্লিক করে সাইন আপ করে নিন। তারপর তাদের রেফার লিংক আপনার সাইটে এড দেয়ার মাধ্যমে অন্যকে রেফার করুন। আপনার মাধ্যমে যত জন সদস্য সাইন আপ করবে আপনি সে সংখ্যার ভিত্তিতে আয় করতে পারবেন। এই সাইট নিয়ে আপনার আরো কিছু জানার বাকী থাকলে আমায় ইমেল করূন।

cz.cc

ইন্টারনেট থেকে আয় করার সব থেকে সহজ নিয়ম হল-জিজুতে ফাইল আপ লেড করে আয় করা।প্রথমেই নিচের ব্যানারে ক্লিক করে সাইন আপ করূন।তারপর আপনার কম্পিউটার থেকে ফাইল , সফ্টওয়্যার , গেইম ইত্যাদি আপলোড করতে থাকুন।প্রাপ্ত লিংক বন্ধুদের সাথে অথবা নিজের ওয়েব সাইটে শেয়ার করূন।প্রতিবার ডাউনলোড হলে আপনি পাবেন ০.০০১ সেন্ট।আয় করার প্রক্রিয়াটা সময় সাপেক্ষ হলেও অন্যান্য আয়ের পাশাপাশি এটাও আমার মত চালু রাখতে পারেন। ziddu.com

ohom গ্রুপে ঘরে বসে চাকুরী করুন-
আমাদের গ্রুপে কিছু ওয়ার্কার নিয়োগ দেয়া হবে।
অভিজ্ঞতা- ওয়েব ডেবলাপিং, গ্রাফিক্স ডিজাইনিং, সার্চ ইঞ্জিন, ব্লগিং, ফ্রিল্যান্সিং।
শিক্ষাগত যোগ্যতা- নূনতম এস.এস.সি হলেও চলবে। ইংরেজী অনার্স করেছেন এমন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
তাছাড়া আমাদের গ্রুপের সার্টিফিকেট ধারী শিক্ষার্থীদেরকেও বিশেষ অগ্রাধিকার দেয়া হবে।

অনলাইনে আয়ের জন্য সহযোগীতা নিন-
bd.psearch@gmail.com [skype].
Mob-01730426579
www.ohomgroup.weebly.com
www.ohomgroup.cz.cc

Tuesday, August 23, 2011

বাংলালিংক সিম

আমরা বর্তমানে অনেকেই বাংলালিংক সিম ইউজ করি.।.।.।.।

বাংলালিংক সিমে আন লিমিটেড এস এম এস আনার সিস্টেম আশা করি সবাই জানেন .....।

তারপর ও যারা জানেন না তাদের জন্য বলছি......

*১৩২*১# লিখে ডায়াল করলে রিপ্লাই এ আবার ১ প্রেস করলেই কাম খতম.।.।.।

শিওর

৫.৭৫ টাকা কাটবে :#(:#(:#(

এইবার আসি কাজের কথায়

যারা জানেন তাদের কাছে আমি আগে ই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি.......।:-#:-#

এভাবে প্রতিদিন ৫ টাকা দিয়ে এস এম এস কিনলে পোষায় না .....

তাই বাংলালিংক কোম্পানি কে বাঁশ (Bamboo) দেয়ার জন্য বলছি........

আপনার মোবাইল এ যদি ৫.৭৫ টাকার বেশি থাকে তবে ই কাম সারছে ,

পরথমে

আপনার মোবাইল থেকে অন্য আপনার যে কোন নাম্বার এ ১ টা কল দেন.......

কল টা রিছিভ করবেন না।

কল টা ডুকার সাথে সাথে চাপুন *১৩২*১#

এবং পরে রিপ্লাই এ ১ দিয়ে অকে চাপুন..........

request not completed দেখাবে...........X#(X#(

কল টা কাটবেন না ।

৩০ সেকেন্ড কল বাজার পর ringing বন্ধ হয়ে গেলে এবার আপনার একাউন্ট দেখুন ।

দেখবেন অপরিবর্তিত:P:P:P:P:P

এভাবে যত খুশী ততবার এস এম এস কিনুন:D:D:D

আমি ১০০০০ কিনছি........B-)B-)B-)B-)

বিঃদ্রঃএই কাজটা চাইনিজ মোবাইল এ হয় না।Nokia এর সিম্পল মোবাইল(১২০২,১২০৮,১২০৯,১১০০...........) এ হয়।

৩০ সেকেন্ড এর ভেতর পুরো কাজ শেষ করতে হবে।

আপনাদের আরও কিছু জানা থাকলে আমাকে জানান

Facebook.com

আজকাল এমন কেউ নেই ফেসবুক একাউন্ট নেই কিংবা ফেসবুক ব্যবহার করে না। ফেসবুক ব্যবহারকারী বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে নতুন একটি সমস্যা হচ্ছে ফেসবুক একাউন্ট হ্যাকিং। বিভিন্ন সময় আমরা নানা কারণে ফেসবুক হ্যাকিং এর শিকার হয়ে থাকি। আজ এই টিউটোরিয়ালটি দেত্তয়া হচ্ছে সাবধানতা অবলম্বন করার জন্য। সকল জিনিষেরই ভালো মন্দ দুই দিকই আছে। ভালো দিক মন্দ দিক। যে যেটা গ্রহণ করে। কারো ক্ষতির উদ্দ্যেশে এই টিউটোরিয়ালটি করা হয়নি।

শুধুমাত্র শিক্ষামূলক উদ্দেশ্যে প্রকাশিত। কোন প্রকার দায়ভার টিউনারের নেই। সম্পূর্ণ নিজ দায়িত্বে টিউনটি পাঠ করবেন।

প্রথমে যেকোন একটি ইমেইল ঠিকানা লিখুন ফেসবুক সাইটে। পার্সত্তয়ার্ড এর জায়গায় কিছু না লিখে নিচের Forgot your password ক্লিক করুন।

কাঙ্খিত ব্যবহার কারীর নাম লিখুন। সাধারণত http://facebook.com/........... হয়ে থাকে। সার্চ বাটনে ক্লিক করুন।

এখন একটি একাউন্ট ব্যবহার কারীর ছবি এসেছে। আপনার কাঙ্খিত ব্যক্তি হলে No longer have access to these? এ ক্লিক করুন।

পরবর্তী পৃষ্ঠায় নতুন ইমেইল ঠিকানা দিন।

পরবর্তী পৃষ্ঠায় ব্যবহারকারীর নিরাপত্তা প্রশ্নের উত্তর এখানে দিতে হবে। কিন্তু আপনি কী তা জানেন। অতএব উত্তর ভুল দিন পর পর তিন বার। ভুল যেহেতু হয়েছে তার মাসুল দিন।

ইমেইল ঠিকানা এবং ব্যবহার কারীর নাম লিখুন। একটি মেইল আসবে আপনার ঠিকানায়।

সাধারণত সর্বোচ্চ ৭ দিনের মধ্যে উত্তর আসে ফেসবুক থেকে।এরপর একটি লিংক দেবে আপনাকে। সেই লিংক ধরে ধরে যেতে হবে সামনের দিকে।

পূর্ববর্তী ব্যবহার কারীর সাথে ফেসবুক একাউন্টে সংযোগ আছে এমন তিন জনের কাছে কোড যাবে। সেই কোড বসিয়ে দিলেই ব্যস। কিন্তু এই তিনজনের কোড পাবেন কী ভাবে? এজন্য তিনটি ভুয়া একাউন্ট বানিয়ে রাখুন এবং তার সাথে আগে থেকেই ফেসবুকে যোগ করে রাখুন। এভাবেই কোন প্রকারের হ্যাকিং এর নিয়ম কানুন না মেনে ফেসবুক একাউন্ট নিয়ে আসতে পারেন দখলে। টিউটোরিয়াল তো শেখা হল এবার নিজে নিরাপদে থাকবেন কী ভাবে? যখন তথন অচেনা কোন ফেসবুক ব্যবহার কারীকে এড করবেন না। পরিচিত কেউ ফেন্ড্র রিকোয়েস্ট পাঠালে আগে বুঝে নিন সেটি সত্যিকারের আপনার পরিচিত কারো একাউন্ট নাকি ভুয়া একাউন্ট!

দয়া করে টিউনটি অপব্যবহার করবেন না। শুধুমাত্র শিক্ষামূলক উদ্দেশ্যে প্রকাশিত। কোন প্রকার দায়ভার টিউনারের নেই। সম্পূর্ণ নিজ দায়িত্বে টিউনটি পাঠ করবেন।

Monday, February 28, 2011

Cricket খেলা তো জমে উঠেছে খেলবেন না কি বাংলাদেশের হয়ে?

Cricket খেলা তো জমে উঠেছে খেলবেন না কি বাংলাদেশের হয়ে? মাঠে নিয়ে হয়তো খেলাতে পারবোনা তাতে কি GAME খেলুন এখান থেকে । Game টি লোড হওয়া প্রযন্ত Wait করুন ।



এই স্কিনের কোথাও ক্লিক করেন না



এই স্কিনের Play তে ক্লিক করুন

এই স্কিনের Bangladesh তে Select ক্লিক করুন


এই স্কিনের Player select করে Next ক্লিক করুন



Sunday, February 27, 2011

System Properties নিজের নাম নিজের বা অন্য কিছু লিখুন খুব সহজে

System Properties নিজের নাম নিজের বা অন্য কিছু লিখুন খুব সহজে । আমরা My computer এর Properties দেখি Computer এর information জানার জন্য যেমন RAM কত ইত্যাদি। চাইলে সেখানে আপনার নিজের নাম নিজের বা অন্য কিছু লিখতে পারেন এমনকি আপনার ছবিও।


http://sites.google.com/site/timebdwall/tips20.jpg

Sunday, October 10, 2010

লগইন ছাড়াই mail পাঠান যত খুশি ততো !

আমাদের অনেক সময় খুব তাড়াতাড়ি mail পাঠাতে হয় কিন্তু mail পাঠাতে হলে আমাদের প্রথমে gmail বা yahoomail বা ইত্যাদির mail এর pageএ ডুকতে হয় তারপর loin করতে হয় তারপর compose mail করতে হয় যা অনেক সময়ের ব্যপার আর net spreed যদি slow হয় তাহলে তো কাম সারছে। এমন যদি হয় লগইন ছাড়াই mail পাঠানো যেত! হ্যা আর কষ্ট নয় এখান থেকে লগইন ছাড়াই mail পাঠান যত খুশি ততো!